জেলা সদর থেকে
আলুটিলা পেরিয়ে
সামান্য পশ্চিমে মূল রাস্তা থেকে
উত্তরে ঝর্ণা স্থানের দূরত্ব সাকুল্যে প্রায়
১১কিঃ মিঃ।
ঝর্ণার সমগ্র যাত্রা
পথটাই দারুণ রোমাঞ্চকর। যাত্রাপথে দূরের উঁচু-নীচু
সবুজ পাহাড়, বুনোঝোঁপ, নামহীন রঙ্গীন বুনোফুলের নয়নাভিরাম অফুরন্ত সৌন্দর্য্য যে
কাউকে এক কল্পনার রাজ্যে নিয়ে যায়। ঝর্ণার কাছে
গেলে এক পবিত্র
স্নিগ্ধতায় দেহমন
ভরে উঠে।
২৫-৩০ হাত উঁচু পাহাড় থেকে আছড়ে পড়ছে ঝর্ণার জলরাশি, ঢালু পাহাড় গড়িয়ে নীচে নেমে যাচ্ছে এই প্রবাহ। কাছাকাছি দুটো ঝর্ণা রয়েছে এ স্থানে, প্রতিদিন বহু সংখ্যক পর্যটক এখানে এসে ভীড় জমান এবং ঝর্ণার শীতল পানিতে গা ভিজিয়ে প্রকৃতির সাথে একাত্ম হন। মারমা ভাষায় এর নাম রিছাং ঝর্ণা, ‘রি’ শব্দের অর্থ পানি আর ‘ছাং’ শব্দের অর্থ গড়িয়ে পড়া।