নীলাচল, বান্দরবান

নীল চাদরের পাহাড় বান্দারবান নিলাচল



সমভূমি থেকে নীলাচলের উচ্চতা প্রায দুই হাজার ফুট পাহাড়ের চূড়ায় গা ছুঁয়ে শরতের সাদা মেঘ ভেসে যাচ্ছে প্রতিটি মুহুর্ত মনে হয় প্রকৃতি যেন স্বাগত জানাচ্ছে আপন আঙ্গিনায় মাতোয়ারা হয়ে একাকার হয়ে যায় চোখের সামনে সবুজে ঘেরা বিরাট পাহাড়ের স্থির মিছিল,মাথার উপরে সাদা মেঘের নৃত্য, রোদ-ছায়ায় সূর্ লেুকোচুরি খেলা শুধুই আন্দোলিত করে মন প্রানকে
যে বয়সেই হোক না কেন প্রকৃতির সাথে খেলায় মেতে উঠতে মন চায় সবার মনে হয় পাহাড়ী স্বর্গভূমীতে সৌন্দর্য্য স্নানে কাটিয়ে দিই সারা জীবন প্রকৃতির,মুগ্ধতা,স্নিগ্ধতা,মমতা,ভালোবাসা খেয়ে যদি বেঁচে থাকা যেত তাহলে সব মানুষের আবাস ঐখানেই হতো নিশ্চিত



নীলাচলে পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িযে মনে হয় স্মৃতি স্তম্ভ হয়ে থাকি তাহলে হয়তো শরতের মতো অন্য ঋতুর প্রকৃতির খেলাও দেখা যাবে প্রতি ঋতুতে তবে এখানের সূর্যোদয় নয়ন জুড়ানো হালকা শীতল বাতাসের সাথে সাদা মেঘের খেলার মাঝে সূর্যকে সোনালী গোলক মনে হয়, সাদা তুলা দন্ডের মধ্যে মেঘের উপর সোনালী আভা ছড়াচ্ছে যা চোখে না দেখে কল্পনাতেও কল্পনা করা কঠিন




নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্সে জনপ্রতি প্রবেশ মূল্য ৩০ টাকা নীলাচলে যেতে সড়কের টোল পরিশোধ করতে হয় অটো রিকশা ৩০ টাকা, জিপ ৬০ টাকা



প্রথমে আপনাকে বান্দরবান শহরে যেতে হবে এরপর বান্দরবান বাস ষ্টেশন থেকে নীলাচল পর্যটন কমপ্লেক্স যেতে অবস্থানের সময়ানুযায়ী অটো রিকশার ভাড়া পড়বে ৫শথেকে হাজার টাকা আর চাঁদের গাড়ি কিংবা জিপ গাড়ির ভাড়া পড়বে হাজার ২শথেকে হাজার টাকা




আপনি চাইলে নীলাচল স্কেপ রিসোর্টে থাকতে পারেন নীলাচল স্কেপ রিসোর্টে তিনটি কটেজে ছয়টি কক্ষ আছে প্রতিটি কক্ষের ভাড়া হাজার টাকা এছাড়া রিসোর্টের অতিথিদের জন্য ভালো মানের খাবারের ব্যবস্থা করে থাকেন কর্তৃপক্